Monday, 15 September 2025
🕗
দৈনিক দেশতথ্য
Advertisement
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয় খবর
  • স্থানীয় খবর
  • বিদেশি খবর
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • কৃষি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • ধর্ম
  • আইটির খবর
  • লাইফস্টাইল
    • ভ্রমণ তথ্য
  • সম্পাদকীয়
    • মতামত
  • অন্যান্য
    • প্রাপ্ত বয়ষ্কদের পাতা
    • সাহিত্য ও সংষ্কৃতি
    • স্মৃতিচারণ/স্মরণ
    • ফটো গ্যালারী
  • ই-পেপার
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয় খবর
  • স্থানীয় খবর
  • বিদেশি খবর
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • কৃষি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • ধর্ম
  • আইটির খবর
  • লাইফস্টাইল
    • ভ্রমণ তথ্য
  • সম্পাদকীয়
    • মতামত
  • অন্যান্য
    • প্রাপ্ত বয়ষ্কদের পাতা
    • সাহিত্য ও সংষ্কৃতি
    • স্মৃতিচারণ/স্মরণ
    • ফটো গ্যালারী
  • ই-পেপার
No Result
View All Result
দৈনিক দেশতথ্য
No Result
View All Result

অ্যালভীন দিলীপ বাগচীর “বাংলার স্থপতি” গ্রন্থের পর্যালোচনা

দেশতথ্য ডেস্ক by দেশতথ্য ডেস্ক
19/05/2023
in খেলাধুলা
Reading Time: 1 min read
0
অ্যালভীন দিলীপ বাগচীর “বাংলার স্থপতি” গ্রন্থের পর্যালোচনা
Share on FacebookShare on Twitter Share on E-mail Share on WhatsApp

এ বছর মাতৃভাষার মাস ফেব্রুয়ারীতে প্রকাশিত হয়েছে “বাঙলার স্থপতি”-র সপ্তম খন্ড। এ গ্রন্থটি উৎসর্গকৃত হয়েছে “স্বাধীনতার রক্তমাখা ইতিহাসের যাত্রাপথে দুর্গম যাত্রীদের উদ্দেশ্যে”। “বাংলার স্থপতি” এ যাবৎ ধারাবাহিকভাবে মোট সাতটি খন্ডে আত্ম প্রকাশ করেছে। সপÍম খন্ড দশটি অধ্যায়ে বিভাজিত। মোট পৃষ্ঠা সংখ্যা ৬০৬। প্রকাশক নলেজ ইন্ডাষ্ট্রি লি:। প্রকাশকাল ফেব্রুয়ারী ২০২৩।

বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীকে ঘিরে লেখক, কবি ও গায়ক অ্যালভীন দিলীপ বাগচী তার মেধা. মনন. অধ্যয়ন ও গবেষণার বহু ফসলী পুস্তক বিতানে বর্ণনা করেছেন স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের ত্যাগ তিতিক্ষা আর গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসের নানা জানা-অজানা তথ্যকথা। তাঁর সুবিশাল রচনার বিষয়বস্তু শুধুমাত্র সংগ্রামী ও স্বাধীনতাকামী বঙ্গবন্ধুর কথা, কাজ ও জীবন চরিতে সীমাবদ্ধ রাখেননি। বরং ঔপনিবেশিক সময়কাল থেকে ভারতবর্ষে বাঙালির জাতীয়তাবাদের সমর্থনে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবাদ ও আন্দোলন, সংগ্রাম ও বিপ্লব এবং সস্বস্ত্র যুদ্ধের প্রাসঙ্গিকতা যুক্তিযুক্তভাবে তুলে ধরেছেন বিবিধ প্রেক্ষাপটে। লেখক অপরিহার্যভাবেই ঐতিহাসিক সত্যতার অমিমাংসিত কিছু প্রশ্ন, দেশী বিদেশী ষড়যন্ত্র ও তার অনিবার্য পরিণতি নিয়ে এ পর্যন্ত প্রকাশিত বিষয় সংশ্লিষ্ট বই-পুস্তক, পত্র-পত্রিকা, প্রতিবেদন-পর্যালোচনা, সাময়িকী, আর্টিকেল, সাক্ষাৎকার, ই-সোর্স ইত্যাদি অবলম্বন করেছেন পদ্ধতিগতভাবে। আর সে প্রকাশিত ও অপ্রকাশিত উৎস লব্ধ তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে সঠিক বা সম্ভাব্য উত্তর ক্রমাগতভাবে বলে গেছেন ‘নিরুপমা’- তথা পাঠক ও শ্রোতাকে। এ যেন জানা ইতিহাসের এক নবতর ধরণ ও ধারা- যেন হালের প্রজন্মের নির্লিপ্ততায় জাগরিত হয় প্রগাঢ় জাতীয়তাবোধ আর সত্যিকার দেশপ্রেম।

এই সোনার বাংলার ইতিহাসের আলোকিত আর মলিন অসংখ্য ঘটনার নৃশংসতম ঘটনা জাতির জনককে হত্যা করে একটি জাতির আত্মজ স্বপ্নকে ধুলিস্যাত করে অন্ধকারে নিক্ষেপ করার অপপ্রয়াস। বিশ্ব ইতিহাসে বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে নির্মমভাবে স্বপরিবারে হত্যার বিষয়টি লেখক অনুধ্যান ও অনুচিন্তনে প্রকাশ করেছেন অতীব তীর্যক তীক্ষ্নতায়। 

“প্রকৃত অর্থে পঁচাত্তর সালের ১৫ই আগস্ট স্বপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ড কোনো সামরিক অভ্যুত্থান ছিল না, কিংবা কোনো উচ্ছশৃঙ্খল ও বিপথগামী কয়েকজন সৈন্যদের হঠকারী হত্যাযজ্ঞ ছিল না। বাস্তবিক পক্ষে এই হত্যাযজ্ঞ ছিল, ১৭৫৮ সালের ইংরেজ বেনিয়াদের ষড়যন্ত্র ও দেশীয় দালাল, বিশ্বাসঘাতক, মুনাফেক ও অবৈধ দখলবাজদের সাহায্য ও সহযোগিতায় পরোক্ষ ও প্রত্যক্ষ ইন্ধনে ও সরাসরি অংশগ্রহণের মাধ্যমে পলাশীর প্রান্তরে সংঘটিত বিয়োগান্ত নাটকেরই পুনরাবৃত্তি। এটাই হচ্ছে ভাগ্যের বা নিয়তির নিষ্ঠুর পরিহাস।

বঙ্গবন্ধুর শৌর্য, বীর্য এবং তেজদীপ্ত যৌবনের উত্তাপে অর্জিত ও গড়া যে সোনার বাংলা সেই সোনার বাংলার মাটিতে, ধানমন্ডির ৩২ নম্বর নিজ বাড়িতে মৌন, শান্ত, নিষ্প্রভ, জড়, অচল, স্থবির, নিশ্চল সিড়িতে বঙ্গবন্ধুর প্রাণহীন রক্তাক্ত লাশ অযত্নে, অবহেলায়, চরমতম ঘৃণায় ফেলে রেখে লুটেরা হত্যাকারীর দল এগিয়ে গিয়েছিল ক্ষমতার মসনদের দিকে। বিশ্ব মানবতার সেদিন যেন ঘটেছিল অপমৃত্যু! মানবতার ক্রন্দনধ্বনি এখানেই থেমে যায়নি, বরং হত্যাকারীদের নিষ্ঠুর আচরণ হতবাক করে দিয়েছিল গোটা দুনিয়াকে! বিশ্ববাসী সকরুণ দৃষ্টি মেলে দেখলো- যাঁর সারা জীবনের সাধনা ছিল বাঙালি জাতির মুক্তি, তাদের স্বাধীনতা, স্বাধীন আবাসভূমি স্বাধীন বাংলা বাংলাদেশ, তাঁর পরম সাধনার ধন ও আরাধ্য সোনার বাংলা, সোনার মানুষ গড়ার আকাঙখা সেই স্বাধীন বাংলাদেশে তাঁর অন্তিমযাত্রায় কফিন আচ্ছাদিত হয়নি তাঁর নিজের গড়া বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের পতাকায়। বিউগল ধ্বনি বেজে ওঠেনি শেষ যাত্রায়। যাঁর সারা জীবনের ত্যাগ ও শ্রমের ফসল স্বতন্ত্র, একান্ত আপন ও নির্ভয় আবাসভূমি, বাঙালির চিরস্থায়ী ঠিকানা তাঁর সমাধির জন্য তাঁর রচিত সোনার বাংলার রাজধানী ঢাকায় জুটেনি একফোঁটা জায়গা। শেষ ঠিকানায় চিরনিদ্রায় শায়িত হবার জন্য রাজধানীতে জোটেনি মাত্র সাড়ে তিন হাত জায়গা!!! বঙ্গবন্ধুর লাশ রক্তাক্ত অবস্থায় খুনিদের মত্ততা ও উল্লাস নৃত্যের মধ্য দিয়ে বলতে গেলে অন্তিম আনুষ্ঠানিকতা ছাড়া একেবারে অযত্নে অবহেলায় কোনরকম একটুখানি ধর্মীয় হাল্কা, স্বল্প, অপরিমত অগ্রহণযোগ্য ও বিবেক তাড়িত, উপেক্ষিত হেলাভরে ছিটেফোঁটা আচার মেনে কবর দেওয়া হয় তাঁর নিজ জন্মস্থান টুঙ্গিপাড়ায়। বলতে গেলে সেই সামাধি প্রক্রিয়া ছিল যেন অখ্যাত ও পরিচয়হীন কোনো ব্যক্তিকে মাটিচাপা দেওয়ার মতো” (পৃ: ৩৫)।

“বাংলার স্থপতি” গ্রন্থের দশটি অধ্যায়ের উপশিরোনামগুলো সঠিক ও যৌক্তিক বলেই মনে হয়। পঁচাত্তরের দুঃখ-স্মৃতি, বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড কেনো ঘটেছিলো? কারা বঙ্গবন্ধু হত্যায় পরোক্ষভাবে জড়িত? তাদের মুখ ও মুখোশের পরিচয়, বঙ্গবন্ধু হত্যার পটভূমিকা সৃষ্টিতে কয়েকটি সংবাদ পত্রের দুরভিসন্ধিমূলক ভূমিকা, বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্রে সি.আই.এ. জড়িত, সাম্রাজ্যবাদী শক্তি বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পরিকল্পনা করেছিল, হত্যার আগে চরিত্র-হত্যা, বঙ্গবন্ধু তাঁর অস্বাভাবিক মৃত্যুর আশংকায় শংকিত ছিলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ড, বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা আদালতের রায়, শেষ কথা বিশ্ববাসীর স্মৃতিতে বঙ্গবন্ধু – আবশ্যিকভাবেই স্বদেশ ভাবনা ও ভালবাসার অনন্য ইতিহাস অভিজ্ঞানস্বরূপ। পর্যালোচিত গ্রন্থটিতে লেখক জাতির জনককে নিয়ে স্বীয় মূল্যায়ন এমনিভাবে লিপিবদ্ধ করেছেন: 

“বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক জীবনের অধিকাংশ সময় অতিক্রান্ত হয়েছে কারাগারে নির্বাসিত জীবনে। আত্মীয়-স্বজনহীন, বন্ধনহীন, একাকী। সেই একাকী জীবনের, একটানা সংগ্রামপূর্ণ পথ চলাতে বাঙালি জাতির মুক্তি ব্যতীত তাঁর অন্য কোনো সান্ত্বনা ছিলো না। বঙ্গবন্ধু ভাল করেই বুঝতে পেরেছিলেন, পাখিদের মধ্যে কাক, সরীসৃপদের মধ্যে সাপ, পশুদের মধ্যে খেঁকশিয়াল, আর মানুষের মধ্যে শাসক ও শোষক দখলবাজ পাকিস্থানিরা সবচাইতে ধূর্ত ও নিষ্ঠুর। তাই পরাধীন বাঙালির মুক্তির একমাত্র উপায় হচ্ছে, মাতৃভূমির মুক্তিব্রত। ছেষট্টির ৬ দফা আন্দোলনের পর বাঙলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্য স্থির করে বঙ্গবন্ধু এগিয়ে চলেছিলেন ৭১-এর পটভূমির দিকে। অতপর দীর্ঘ ন’মাস ব্যাপী রক্ষক্ষয়ী যুদ্ধের মধ্য দিয়ে পাক-হানাদারদের পরাজিত করে বাঙালি স্বাধীনতা অর্জন করে। স্বাধীন বাংলাদেশের সষ্ট্রা বঙ্গবন্ধু। তাঁকে অস্বীকার করার কোন উপায় নেই। মুজিব বিরোধিরা আজ যত কথাই বলুক না কেনো, যতই মিথ্যাচার রটাক না কেনো, বাংলাদেশ নামক স্বাধীন ভূখন্ডের সম্মুন্নত গৌরবমন্ডিত মাস্তলের শীর্ষে বসে আছেন বঙ্গবন্ধু, তাঁকে অস্বীকার করতে পারে কে? বাংলার আকাশে বাতাসে, শিল্পে, সাহিত্যে, কাব্যে গল্পে, মানচিত্রে ও ইতিহাসে মিশে আছেন বঙ্গবন্ধু। তিনি আছেন নদীর কল্লোলে, সাগর সঙ্গমে, পাহাড়, পর্বতে ও বৃষ্টি-বারিধারাতে মিশে। খাল-বিল-নদী নালায় ও বাংলার জমিনে সর্বত্র সবখানে। তাঁকে ছাড়া বাংলাদেশের অস্তিত্বের কথা চিন্তা করা বৃথা চেষ্টা। তাঁকে ছাড়া বাংলার মানচিত্রের প্রকাশ অসম্পূর্ণ। বাঙালি জাতির সম্পূর্ণতা পেতে হলে বঙ্গবন্ধুকে স্বীকার করে নিতে হবে প্রয়োজনের তাগিদে। নিজের ও দলীয় স্বার্থ আমাদের দৃষ্টিকে এমনভাবে আচ্ছন্ন করে ফেলেছে যে দলের চাইতে দেশ বড় এবং দেশকে স্বীকার করতে হলে বঙ্গবন্ধুকে স্বীকার করে নিতে হবে এই বাস্তব সত্যটাকে আজ অনেকেই স্বীকার করতে ভুলে গেছে” (পৃ: ৫৯৫)।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ওপর লেখক যে ১-৭ খণ্ড রচনা করেছেন তা যেমন বিশাল তেমনি তাৎপর্যপূর্ণ। একটি খন্ড পাঠ করলে বাকী খন্ডগুলোও পাঠের আগ্রহ জেগে উঠে। এ যেন একটি ধারাবাহিক  ঐতিহাসিক নভেল। চৌম্বকী ইতিহাস পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা পড়লেও আকর্ষণ থেকে যায় পরবর্তী ঘটনার অন্তরালে আরো কী ঘটনা আছে তা’ জানার অভিপ্রায়। সুগভীর বাঙালি জাতীয়তাবাদ মরময়িতা মিশে আছে সমূদয় স্থান-কাল-পাত্রের ঐতিহাসিক ঘটনা প্রবাহে। 

লেখক অ্যান্থনী ম্যাসকারেনহাসের রচিত “বাংলাদেশ এ্যা লিগাচি অভ ব্লাড” গ্রন্থটির নানা তথ্যের সত্যতা যেভাবে সমপ্রশ্নিত করেছেন তা’ বিরলই বটে! তবে কী লেখক অ্যালভীন দিলীপ বাগচী নিজেও একজন পক্ষপাতদুষ্ট কিংবা রাজনৈতিকভাবে ভাড়াটিয়া লেখক?

সময়ই তার সদুত্তর দিবে। যদি একই ইতিহাসকে ঘিরে নতুন প্রজন্ম নতুন ইতিহাস রচনা বা গবেষণা করতে চায় তবে বাংলায় স্থপতি গ্রন্থের ১ম থেকে ৭ম খন্ডের এ বিশাল যৌক্তিক ইতিহাস ভান্ডারকে কোন গবেষক উপেক্ষা করতে পারবেন না। প্রশ্নের ভিতরে প্রশ্ন, উত্তরের ভিতর উত্তর খুঁজে পেতে বাংলার স্থপতি একটি নবতর ধারা সংযোজন করেছে বলেই মনে হয়। যত পাঠ তত অভিমত, আরও বেশী তেজোময় হতেই হবে তার সমালোচনাধর্মী পর্যালোচনা। “বাংলার স্থপতি” – সপ্তম খণ্ড নিয়ে এ নাতিদীর্ঘ গ্রন্থ পর্যালোচনাটিও তেমনি সমালোচনা সমাদৃত জ্ঞান, ইতিহাস, সাহিত্য ও কৃষ্টির অংশী মাত্র।

–ড. ফাদার তপন ডি’ রোজারিও 

এবি//দৈনিক দেশতথ্য//মে ১৮,২০২৩//

Tags: বাংলার স্থপতি
প্রিন্ট করুন প্রিন্ট করুন
Previous Post

মির্জাপুরে বর্ষিয়ান আওয়ামীলীগ নেতার ইন্তেকাল

Next Post

কুষ্টিয়ায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পুরস্কার বিতরণ

Related Posts

সাপাহারে কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত
খেলাধুলা

সাপাহারে কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত

এনসিএল টি-টোয়েন্টির ভেন্যু রাজশাহী
খেলাধুলা

এনসিএল টি-টোয়েন্টির ভেন্যু রাজশাহী

মির্জাপুরে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা উদযাপনের লক্ষে প্রস্তুতি সভা
খেলাধুলা

মির্জাপুরে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা উদযাপনের লক্ষে প্রস্তুতি সভা

Next Post
কুষ্টিয়ায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পুরস্কার বিতরণ

কুষ্টিয়ায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পুরস্কার বিতরণ

Discussion about this post

সর্বশেষ সংবাদ

বাবা-মায়ের কবরেই দাফন করা হলো ফরিদা পারভীনকে

বাবা-মায়ের কবরেই দাফন করা হলো ফরিদা পারভীনকে

ওষুধ ও জনবল সংকটে ভুগছে গাংনীর তিন স্বাস্থ্যকেন্দ্র

ওষুধ ও জনবল সংকটে ভুগছে গাংনীর তিন স্বাস্থ্যকেন্দ্র

গাংনীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

গাংনীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

গাংনীতে ভূমি কর্মকর্তা আতিকুরের বিরুদ্ধে হয়রানির অভিযোগ

গাংনীতে ভূমি কর্মকর্তা আতিকুরের বিরুদ্ধে হয়রানির অভিযোগ

আমার জীবনে কোনো ময়লা নেই: শেখ সাদী

আমার জীবনে কোনো ময়লা নেই: শেখ সাদী

আর্কাইভ

September 2025
S M T W T F S
 123456
78910111213
14151617181920
21222324252627
282930  
« Aug    

প্রকাশক ও সম্পাদকঃ মোঃ আব্দুল বারী
ইমেইলঃ dtbangla@gmail.com

Mobile No- +88 01710862632
ঢাকা অফিসঃ ৩৩ কাকরাইল (২য় তলা)
ভিআইপি রোড, কাকরাইল ঢাকা -১০০০
প্রেসবিজ্ঞপ্তি পাঠানোর ইমেল:
newsdtb@gmail.com
কুষ্টিয়া অফিস: দৈনিক দেশতথ্য
দাদাপুর রোড (মজমপুর)
(কুষ্টিয়া পুলিশ লাইনের সামনে)
মোবাইল:01716831971

Copyright © 2024 dailydeshtottoh All right reserved. Developed by WEBSBD.NET

No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয় খবর
  • স্থানীয় খবর
  • বিদেশি খবর
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • কৃষি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • ধর্ম
  • আইটির খবর
  • লাইফস্টাইল
    • ভ্রমণ তথ্য
  • সম্পাদকীয়
    • মতামত
  • অন্যান্য
    • প্রাপ্ত বয়ষ্কদের পাতা
    • সাহিত্য ও সংষ্কৃতি
    • স্মৃতিচারণ/স্মরণ
    • ফটো গ্যালারী
  • ই-পেপার

Copyright © 2024 dailydeshtottoh All right reserved. Developed by WEBSBD.NET

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In

Add New Playlist