মো. হাসিবুল তারেক কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী উপজেলার পান্টি ইউনিয়নের খোদ্দ ভালুকা গ্রামের সম্ভ্রান্ত মোল্লা পরিবারে ১৯৮৭ সালে জন্ম গ্রহন করেন। তার পিতা মো. শহিদুল ইসলাম এবং মাতা মোছা. হালিমা খাতুন। ছোটবেলা থেকেই তারেক পরোপকারী ও অত্যাধীক সাহসী কতার সাথে সমাজে চলাফেরা করেন।
২০১৩ সালে কুষ্টিয়া সরকারী কলেজ থেকে ইসলামিক স্টাডিজে মাস্টার্স এ ফার্স্ট ক্লাস পেয়ে পড়াশোনা শেষ করে। পরে ২০১৬ সালের ৩০শে মার্চ মো. হাসিবুল তারেক বাংলাদেশ আনসার বাহিনীতে উপজেলা প্রশিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। এরপর থেকেই জনগণের সেবা ও বাহিনীর স্বার্থে নিজেকে বিলিয়ে দিয়েছেন। কর্মস্থলে সহপাঠীদের মাঝেও রয়েছে সাহসীকতার অপ্রতিদ্বন্দ্বী মাইল ফলক।
দেশ ও বাহিনীর স্বার্থে তিনি বিভিন্ন সময় জীবনের ঝুঁকি নিয়েও অনেক কাজ করেছেন।
২০২০ সালের ডিসেম্বরে দৌলতপুর উপজেলা আনসার প্রশিক্ষক হিসেবে যোগদানের পর কামালপুর আনসার বাহিনীর মহাপরিচালক নামে রেজিষ্ট্রিকৃত বেদখল জায়গা দখনে নেয় সে , এছাড়াও ঘোড়ামারা আনসার ও ভিডিপি ক্লাবের জায়গা দখল এবং উদ্ধারকৃত জায়গায় উপর থাকা দোকানঘর থেকে নিয়মিত মাসিক ভাড়া উঠাচ্ছে যেটা ক্লাবের নিজেস্ব একাউন্টে জমা হচ্ছে ।
এছাড়াও এবছরের শুরুর দিকে উপজেলা নিবার্হী অফিসারের বাসভবনের সীমানা প্রাচীর ভেঙে রড চুরির সময় নিজের জীবন তুচ্ছজ্ঞান করে তার অন্য সদস্যদের সাথে নিয়ে চোরদের উপর জাপিয়ে পড়ে এবং চোরকে চুরি হওয়া রডসহ আটক করতে সক্ষম হয় তারেক।
উল্লেখ্য, সেসময় উপজেলা নিবার্হী অফিসার মো. হাসিবুল তারেক কে তার ভালো কাজের জন্য লিখিত প্রত্যায়ন প্রদান করেন।
খালিদ সাইফুল, দৈনিক দেশতথ্য, ১৭ জুন ২০২৩
![প্রিন্ট করুন প্রিন্ট করুন](http://dailydeshtottoh.com/wp-content/plugins/wp-print/images/printer_famfamfam.gif)
Discussion about this post