খাবারের রুচি বাড়াতে সাহায্য করে।
হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে।
জ্বর সর্দি হলে নিরাময়য়ে কাজ করে।
রক্ত সঞ্চলন স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।
শরীরের বাড়তি মেদ কমাতে সাহায্য করে করমচা।
শরীরের ক্লান্ত ভাব দূর করে এবং শরীরে শক্তি যোগায়।
কিডনি জনিত রোগ প্রতিরোধে করমচা বেশ উপকারি একটি ফল।
শরীরে চুলকানির সমস্যা থাকলে তা দূর করবে করমচা। করমচা গায়ের চুলকানিসহ ত্বকের নানান রকম রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে থাকে।
দৈনিক দেশতথ্য//এল//