মোহাম্মদ সোহেল, ভূঞাপুর (টাঙ্গাইল): টাঙ্গাইলে প্রচন্ড গরমে দিশেহারা নিম্ন আয় ও মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষ। দুই সপ্তাহ ধরে বেড়েই চলছে গরমের তীব্রতা। দুপুর হলেই প্রখর রোদ আর গরমের তীব্রতায় অতিষ্ঠ জনজীবন। গত কয়েকদিন ধরে সর্বোচ্চ গরমে পশু পাখিরাও হাঁসফাঁস করছে।
রবিবার (২৮ এপ্রিল) টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যমুনার ঘোলা জলে মানুষ গরু একসাথে নেমে থাকতে দেখা গিয়েছে। আবার কোথাও কিশোর ও তরুণ বয়সীদের দীর্ঘ সময় যমুনার পানিতে নেমে থাকতে দেখা গিয়েছে। প্রচন্ড খড়তাপে মাঠঘাট ফেটে চৌচির উত্তপ্তরোদে মৌসুমী সবজি চাষিরা রয়েছেন দুশ্চিন্তায়। এছাড়া ব্যাহত হচ্ছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। ঘন ঘন বিদ্যুৎ লোডশেডিং ও হাসপাতালে বেড়েছে গরম জনিত রোগীর সংখ্যা। অধিকাংশই শিশু ও বৃদ্ধ।
হিট স্টোক জনিত কারণে দিন দিন মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েই চলেছে (২৮ এপ্রিল) ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে টাঙ্গাইল আবহাওয়া অফিস। টাঙ্গাইল আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ জামাল উদ্দিন জানান, এমন আবহাওয়া আরও কয়েক দিন থাকবে। সে কারণে মানুষকে সর্তকতার সাথে চলার পরামর্শ দিয়েছেন।
দৈনিক দেশতথ্য//এইচ//