নিজস্ব প্রতিবেদক: বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক এবং জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক নুসরাত তাবাসসুম সম্প্রতি একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলের টকশোতে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুষ্টিয়া-১ দৌলতপুর আসন থেকে নির্বাচনের কথা জানিয়েছেন।
এছাড়াও গত (১ মার্চ) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তার ভেরিফায়েড প্রোফাইলে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ইঙ্গিতও দেন তিনি ।
তার ফেইসবুকের লেখাটা হুবহু তুলে ধরা হলো-(দৌলতপুর)
ইনশাআল্লাহ জনকল্যাণকে মুখ্য এবং অতি অবশ্যই একমাত্র দায়িত্ব হিসেবে গ্রহণ করে আমি আমার জাতীয় রাজনৈতিক জীবন শুরু করছি।
মহান সৃষ্টিকর্তা যেন আমার হাত দিয়ে কোনদিন কোন জনবেদনাদায়ক কাজ না করায়,যেন মানুষের দুঃখের কারণ না বানায়।দৌলতপুরের একেক টুকরা মাটি,পানি,গাছ এবং বাতাস আজ থেকে আমার কাছে আমানত স্বরুপ।দৌলতপুরের প্রতিটা ঘর আজ থেকে আমার পরিবার।দৌলতপুরের চাষী, জেলে,কামার, কুমার, তাঁতি থেকে শুরু করে ব্যবসায়ী, শিক্ষক, শিক্ষার্থী সকল শ্রেণী পেশার মানুষ আমার আত্মীয়। প্রাণ ও প্রকৃতির প্রতি আমার সকল দায়িত্ব আজীবন পালন করে যাব এই শপথ নিয়ে আমি আমার দৌলতপুরের মানুষের কাছে দোয়া চাচ্ছি।আল্লাহ আমার সহায় হোন। আপনারা আমাকে দোয়ায় রাখেন।জনমুক্তি ব্যতীত প্রশান্তি নাই।ইনকিলাব জিন্দাবাদ।
এদিকে নুসরাত তাবাসসুমের সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার বিষয়ে প্রবাসী সাংবাদিক’ বাংলা এডিশনের সৌদি আরবের ব্যুরো অফিসের প্রধান দৌলতপুরের সন্তান মো. রফিকুল ইসলাম”তার ফেসবুকে প্রোফাইলের লিখা হুবহু তুলে ধরা হলো-
চ্যালেঞ্জঃ-
নুসরাত সংসদ সদস্য তো দুরের কথা একটা ওয়ার্ড মেম্বারও হতে পারবে না।নুসরাত মুলত নারী স্বাধীনতাই বিশ্বাসী, যেটা আমাদের ইসলাম ধর্মের সাথে সাংঘর্ষিক। নুসরাত কয়েক বছর আগে অর্ধ লগ্ন হয়ে শাহবাগে গিয়ে ইসলাম বিদ্বেষীদের সাথে মিলে পোষাকের স্বাধীনতার জন্য রাস্তায় নেমেছিলো যেটা আমার নজরে আসে।এমনকি সমন্বয়ক হওয়ার ক্ষমতা ব্যবহার করে অর্থের বিনিময়ে টেন্ডার পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ ও আছে আমার কাছে।তাছাড়াও সে ফ্রি মিক্সিং অশ্লীল প্রকৃতির মেয়ে।
আমি মনে করি তার মাধ্যমে সামাজিক অবক্ষয় সৃষ্টি করা ছাড়া কিছুই সম্ভব না।