Monday, 7 July 2025
🕗
দৈনিক দেশতথ্য
Advertisement
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয় খবর
  • স্বদেশ খবর
  • বিদেশি খবর
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • কৃষি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • ধর্ম
  • আইটির খবর
  • লাইফস্টাইল
    • ভ্রমণ তথ্য
  • সম্পাদকীয়
    • মতামত
  • অন্যান্য
    • প্রাপ্ত বয়ষ্কদের পাতা
    • সাহিত্য ও সংষ্কৃতি
    • স্মৃতিচারণ/স্মরণ
    • ফটো গ্যালারী
  • ই-পেপার
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয় খবর
  • স্বদেশ খবর
  • বিদেশি খবর
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • কৃষি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • ধর্ম
  • আইটির খবর
  • লাইফস্টাইল
    • ভ্রমণ তথ্য
  • সম্পাদকীয়
    • মতামত
  • অন্যান্য
    • প্রাপ্ত বয়ষ্কদের পাতা
    • সাহিত্য ও সংষ্কৃতি
    • স্মৃতিচারণ/স্মরণ
    • ফটো গ্যালারী
  • ই-পেপার
No Result
View All Result
দৈনিক দেশতথ্য
No Result
View All Result

মওলানা ভাসানীর ৪৫তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা

সাইফুল by সাইফুল
18/11/2021
in প্রধান খবর, স্বদেশ খবর
Reading Time: 1 min read
0
মওলানা ভাসানীর ৪৫তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা
Share on FacebookShare on Twitter Share on E-mail Share on WhatsApp

সেলিম আহামেদ তাক্কু ৷৷ ঔপনিবেশিক বাংলায় গ্রামভিত্তিক রাজনীতির প্রবর্তক মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী ভারতীয় উপমহাদেশের স্বনামধন্য ধর্মগুরু এবং গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। তৎকালীন বাংলায় রাজনীতি ব্যাপারটাকে শুধু শিক্ষিত এবং একটা নির্দিষ্ট মহলের গন্ডির মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখা হয়েছিলো। মওলানা ভাসানী রাজনীতির আলোকবর্তিকা হাতে গ্রাম থেকে গ্রামান্তরে এর আলো ছড়িয়ে দেন। গ্রামের অসহায় দরিদ্র মানুষদের রাজনৈতিক অধিকার আদায়ে তিনি আমৃত্যু সংগ্রাম করে গেছেন। ইতিহাসে তাই তাঁর নাম মজলুম জননেতা হিসেবেই অধিক পরিচিত।
উপমহাদেশের আজাদী আন্দোলন, পাকিস্তানের প্রথম বিরোধী দল প্রতিষ্ঠা, ভাষা আন্দোলন, যুক্তফ্রন্ট গঠনের মধ্য দিয়ে পাকিস্তানী শাসকদের পতন নিশ্চিত করা, ৫৭’র কাগমারী সম্মেলনের মাধ্যমে বাঙালীকে স্বাধীনতা স্বপ্নে উজ্জীবিত করা, ৬৯’র গণআন্দোলন, ৭০-এ স্বাধীনতার ঘোষণা, ৭১ এর মহান মুক্তিসংগ্রামের প্রবাসী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা আরো অনেক কিছু। আফ্রো-এশিয়া-লাতিন আমেরিকার নির্যাতিত নিপীড়িত মানুষের মহান নেতা মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। আজ ১৭ নভেম্বর, ২০২১ তাঁর ৪৫তম মৃত্যুবার্ষিকীতে গভীর শ্রদ্ধা জানাই।
১৯৭৩ সালের সর্বশেষ পাসপোর্ট অনুযায়ী মওলানা ভাসানীর জন্ম ১২ ডিসেম্বর, ১৮৮০ খ্রিস্টাব্দে। জন্মস্থান সিরাজগঞ্জের সয়া-ধানগড়া গ্রামে, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী পরিবারে। পিতার নাম হাজী শরাফত আলী খাঁ (মৃত্যু-১৮৮৬), মাতার নাম মজিরন বিবি (মৃত্যু-১৮৯১)। পিতা-মাতা আর তিন ভাই-এক বোনের সংসার। খেলুড়ে, ডানপিঠে আবদুল হামিদের ডাকনাম হলো বিষাক্ত এবং ছটফটে এক মাছের নামে ‘চ্যাকা’। খুব প্রচলিত কথা- ভাসানীর জন্ম ‘নিম্নমধ্যবিত্ত কৃষক’ পরিবারে।
কার্ল মার্ক্স যেমন নিজে শ্রমিক ছিলেন না, কিন্তু শ্রমিকদের মুক্তির পথ-প্রদর্শক ছিলেন। তেমনি মওলানা ভাসানীও কৃষক পরিবারে জন্ম নেননি, কিন্তু কৃষক মুক্তি আন্দোলনের জন্ম দিয়েছেন। স্টিমার ঘাট থাকার কারণে সিরাজগঞ্জ তখন গুরুত্বপূর্ণ শহর। সে শহরে তার পিতার ছিল জুতার দোকান। ভাসানীর বাবা-চাচার ৭ বিঘা জমি ছিল। তাছাড়া সে সময় হজ্ব করতে প্রয়োজন হতো ৮০-১০০ টাকা (স্বর্ণের ভরি ছিল ২৮ টাকা) এবং তিনি নিজ খরচেই হজ্ব সম্পন্ন করেছিলেন। অর্থাৎ তাঁরা স্বল্পবিত্তের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী একটি পরিবার ছিলেন।
হাজী শরাফত আলী খাঁ সম্ভবত ৪৫/৪৬ বছর বয়সেই মারা যান। মহামারি কলেরা শিশু আবদুল হামিদের কাছ থেকে কেড়ে নেয় মা, দুই ভাই, একটি বোনকে। চাচার কাছে বড় হতে থাকেন তিনি। প্রচলিত আছে, তিনি যখন খেয়াল করেন যে তাঁর চাচা সমাজের বিত্তশালীদের আদরে আপ্যায়নে দাওয়াত খাওয়ান, কিন্তু নিম্নবিত্তদের আলাদা খাওয়ান তখন চাচার সাথে তাঁর বাক-বিতন্ডা হয়। রাগ করে তিনি চলে যান এক বোনের শ্বশুরবাড়ি। অনুসারীদের কাছে স্মৃতিচারণ করার সময় মওলানা ভাসানী বলেছিলেন, কিছুদিন পর তাঁর সে বোন তাঁর হাতে এক আধুলি দিয়ে বলেছিলেন, ‘ভাইরে, দুই চোখ যেদিকে যায় চলে যা।’
সৈয়দ নাসিরউদ্দিন আহমদ (র.) এঁর কাছে খবর পৌঁছায়, যে ছেলেটির অভিভাবকত্ব তিনি নিতে চেয়েছেন সে আজ এতিম শিশু। তিনি আসলেন সিরাজগঞ্জ কিন্তু দুরন্ত চ্যাকা মিয়া ততদিনে উধাও। চারিদিকে পড়ল খোঁজ আর খোঁজ। অবশেষে কিশোর আবদুল হামিদ খাঁ’কে পাওয়া গেল কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে, একটি গানের দলে। ১৮৯৭ সাল থেকে সৈয়দ নাসিরউদ্দিন আহমদ (র.) শিষ্য আবদুল হামিদ খাঁসহ আসামের ধুবরি মহকুমার জলেশ্বর গ্রামে বসবাস করতে থাকেন।
১৮৯৭ থেকে ১৯০৭, দীর্ঘ ১০টি বছর নিজের সান্নিধ্যে রেখে তিনি তার শিষ্যটিকে বিভিন্নমুখী শিক্ষা দান করেন, যার মধ্যে ছিল উৎপাদনশীল জীবনযাপনের জন্য কঠোর পরিশ্রমী ও দুঃসাহসী হওয়ার শিক্ষা; ভাষা শিক্ষার মধ্যে অন্যতম ছিল আরবি, ফার্সি, উর্দু, হিন্দি, বাংলা ও ইংরেজি; এছাড়া পড়িয়েছেন দর্শনতত্ত্ব, তর্কশাস্ত্র, রসায়ন, জ্যোতির্বিজ্ঞান, ইউনানি ও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসাবিদ্যা এবং আধ্যাত্মবিদ্যা। ১৯০৭ সালে তিনি তরুণ আবদুল হামিদকে পাঠান উত্তর ভারতের দারুল উলুম দেওবন্দে, তবে প্রথামাফিক ছাত্র হিসেবে ভর্তি করাননি। দেওবন্দের দুজন প্রখ্যাত শিক্ষক এবং বিপ্লবী নেতা সৈয়দ হোসেইন আহমদ মাদানী এবং শায়খুল হিন্দ মওলানা মাহমুদুল হাসান-এর কাছে পাঠিয়েছিলেন ব্যাক্তিগত ভাবে তাঁর শিষ্যকে রাজনীতি, অর্থনীতি ও মানবসভ্যতা শিখাতে, জানাতে ও বুঝাতে।
১৯২৪ সালে আসামের ধুবড়ি জেলার ভাসানচরে বাঙালি কৃষকদের ওপর অত্যাচারের বিরুদ্ধে আবদুল হামিদ খান এক বিশাল প্রতিবাদী সমাবেশের আয়োজন করেন। এ সমাবেশেই সাধারণ কৃষকেরা তাঁকে ভাসানচরের মওলানা তথা মওলানা ভাসানী নামে আখ্যায়িত করেন। আর তখন থেকেই তিনি হলেন মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। পরবর্তী সময় তাঁর নামের আগে যুক্ত হয়েছে আরো কত উপাধি। সেগুলো হলো মজলুম জননেতা, আপোসহীন নেতা ইত্যাদি।
১৯১৭ সালে দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাস ময়মনসিংহ ভ্রমণ করেন। মওলানা ভাসানীও তখন ময়মনসিংহেই ছিলেন। সেখানে তাঁর ভাষণ শুনে মওলানা ভাসানী ভীষণ অনুপ্রাণিত হন। এরপর ১৯১৯ সালে তিনি সক্রিয়ভাবে কংগ্রেসে যোগদান করে অসহযোগ আন্দোলনে জড়িয়ে পরেন। এই আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণের অভিযোগে তাঁকে কারাভোগ করতে হয়। ১৭ মাস পর তিনি মুক্তি পান। এরপর ১৯২৪ সালে সিরাজগঞ্জে এক সভায় কৃষক সাধারণের ওপর জমিদারের শোষণ, নিপীড়ন ও অত্যাচারের কাহিনী তুলে ধরেন। এ সভায় ভাষণের জন্য তাঁকে নিজের জন্মভূমি ছাড়তে হয়। এবার তিনি চলে যান আসামের জলেশ্বরে।
১৯২৩ সালে চিত্তরঞ্জন দাস ‘স্বরাজ্য পার্টি’ গঠন করলে মওলানা ভাসানী সেই দলকে সংগঠিত করতে ব্যাপক ভূমিকা পালন করেন। রাজনৈতিক সংগঠক হিসেবে মওলানা ভাসানী ছিলেন অত্যন্ত দূরদর্শী এবং বিচক্ষণ চিন্তাধারার। রাজনীতি নিয়ে শত ব্যস্ততার মাঝেও পাঁচবিবির জমিদার শামসুদ্দিন আহমেদ চৌধুরীর অনুরোধে তাঁর কন্যা আলেমা খাতুনকে তিনি বিয়ে করেন। তারপর ১৯২৬ সালে স্ত্রীকে সাথে নিয়েই তিনি আসাম চলে আসেন।
বিয়ে তাঁর রাজনৈতিক জীবনে তেমন কোনো প্রভাব বিস্তার করতে পারেনি। সংসার এবং রাজনীতি উভয়ই সমান তালে চালিয়ে নিয়েছেন তিনি। তিনি আসাম গমনের কিছুদিনের মধ্যেই কৃষক-প্রজা আন্দোলনে সূত্রপাত হয়। এই আন্দোলনেও তিনি কৃষক-প্রজাদের হয়ে তাদের দাবি আদায়ে সচেষ্ট ছিলেন। আসাম এবং পূর্ব বাংলার কৃষক মজদুরদের স্বার্থ আদায়ে এবং জমিদার ও সুদখোর মহাজনদের বিরুদ্ধে আন্দোলন তীব্রতর করতে তিনি আত্মনিয়োগ করেন।
ভারত বিভাগের পর ১৯৪৭ সালে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী আসাম থেকে পূর্ববাংলায় চলে আসেন। প্রথমে তিনি পূর্ব-পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ ও পরে আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠা করেন। এ সময় তিনি সাপ্তাহিক ইত্তেফাক পত্রিকা প্রতিষ্ঠা ও প্রকাশ শুরু করেন। ১৯৫২ সালে রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনে জড়িত থাকার কারণে তিনি আবার গ্রেপ্তার হন। ছাড়া পাওয়ার পর ১৯৫৪ সালে সাধারণ নির্বাচনে তিনি শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক ও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর সাথে নিয়ে যুক্তফ্রন্ট গঠন করেন এবং মুসলিম লীগ সরকারের শোচনীয় পরাজয় ঘটান।
১৯৩০ সালে আসামের ধুবড়ী জেলার ব্রহ্মপুত্র নদের ভাসানচরে তিনি প্রথম কৃষক সম্মেলন আয়োজন করেন। এই সম্মেলনের পর তিনি সর্বমহলে ভাসানীর মওলানা নামে পরিচিতি লাভ করেন। মূলত এরপর থেকেই তাঁর নামের শেষে “ভাসানী” উপাধি যুক্ত হয়। ভাসানচরের সফল সম্মেলনের পর কৃষক-মজদুর মহলে মওলানা ভাসানী হয়ে উঠেন এক অবিসংবাদিত নেতা।
১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তিনি। সে সময় মওলানা ভাসানীই প্রথম বুঝতে পেরেছিলেন, পাকিস্তানের পশ্চিম অংশের শাসকেরা ধর্ম ও জাতীয় সংহতির নামে পূর্ববাংলার মানুষকে শোষণ করছে। তাই তাদের সঙ্গে একই রাষ্ট্রের বাঁধনে অবস্থান করা আর সম্ভব নয়। সে কারণে ১৯৫৭ সালের কাগমারী সম্মেলনের মাধ্যমে সমগ্র জাতির অন্তরে স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন। ১৯৬৯ সালে গণ-অভ্যুত্থানে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
জনগণকে সঙ্গে নিয়ে পাকিস্তানি স্বৈরাচারী সরকারের বিরুদ্ধে প্রবল আন্দোলন গড়ে তোলেন। ১৯৭০ সালের নভেম্বরে পল্টন ময়দানে ভাষণ দানকালে এ কথাটিই বারবার উচ্চারণ করে জাতিকে সতর্ক করে দিয়েছিলেন তিনি। ১৯৫৫, ১৯৫৬ ও ১৯৫৭ সালেও তিনি ঘোষণা দিয়েছিলেন, পাকিস্তান সরকার পূর্ব পাকিস্তানে জনগণের ওপর যে অত্যাচার-নিপীড়ন চালাচ্ছে, যে বৈষম্যনীতি অনুসরণ করছে, তা চলতে থাকলে পূর্ব পাকিস্তান একদিন স্বাধীন হয়ে যাবে। তাঁর এ কথা বাস্তব সত্যে পরিণত হয়েছে।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের পর থেকে দেশব্যাপী পাকিস্তানি সেনাদের হত্যাযজ্ঞ শুরু হলে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়। মওলানা ভাসানীর টাঙ্গাইলের ঘরবাড়ি পাকিস্তানি সেনারা পুড়িয়ে দেয়। মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়ার জন্য তিনি ভারতে চলে যান। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে তিনি প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের উপদেষ্টামন্ডলীর চেয়ারম্যান ছিলেন। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি সেনাবাহিনী আত্মসমর্পণ করলে মওলানা ভাসানী স্বাধীন বাংলাদেশে ফিরে আসেন ১৯৭২ সালের ২২ জানুয়ারী। স্বাধীনতার পরও কোনো পদমর্যাদা ও মোহ তাঁকে আকৃষ্ট করতে পারেনি। তিনি সব সময় জনগণের পাশে থেকে বিভিন্ন জনমুখী কর্মসূচি পালন করেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য, ভারত কর্তৃক ফারাক্কা বাঁধ নির্মাণের প্রতিবাদে ঢাকা থেকে রাজশাহী পর্যন্ত লংমার্চ পরিচালনা।
মওলানা ভাসানী এ দেশের মানুষের জন্য শিক্ষা ও জ্ঞান-বিস্তার ও প্রসারে অনেক অবদান রাখেন। তিনি সন্তোষে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, মহীপুরে হাজি মুহম্মদ মুহসীন কলেজ, ঢাকায় আবুজর গিফারি কলেজ ও টাঙ্গাইলে মাওলানা মোহাম্মদ আলী কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন।
প্রগাঢ় স্বদেশপ্রেম, প্রগতিশীল আদর্শ ও প্রতিবাদী চেতনার আলোকবর্তিকা মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী ১৯৭৬ সালের ১৭ নভেম্বর ৯৬ বছর বয়সে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন। তাঁকে টাঙ্গাইল জেলার সন্তোষে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন প্রাঙ্গণে সমাহিত করা হয়।
আজীবন মজলুম মানুষের মুক্তির জন্য যিনি লড়াই করেছেন তিনিই হলেন মওলানা ভাসানী। তাঁর কাছে জালিমের যেমন কোনো জাত-ধর্ম থাকত না, তেমনি মজলুম মানুষ কোনো ধর্মের, দেশের, বর্ণের, পেশার সেটা তিনি বিন্দুমাত্র ভাবতেন না। তিনি সবাইকে ছাড়িয়ে অনেক বড় হয়েছেন, ব্যতিক্রম হয়েছেন এইজন্যই যে, তিনি থাকতেন সর্বহারাদের মাঝে, স্রষ্টার শ্রেষ্ঠ সৃষ্টির কাছে। তিনি চিরকাল শ্রদ্ধায় ও ভালোবাসায় বেঁচে থাকবেন এ দেশের কোটি কোটি মানুষের হৃদয়ে

প্রিন্ট করুন প্রিন্ট করুন
Previous Post

মোহিনী মিলের স্বত্বাধিকারি জ্যোতির্ময় ৱয় না ফেরার দেশে

Next Post

সামাজিক জবাবদিহিতা গড়ে তুলতে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

Related Posts

মালয়েশিয়া গিয়ে লাশ হয়ে ফিরলেন শার্শার যুবক
স্বদেশ খবর

মালয়েশিয়া গিয়ে লাশ হয়ে ফিরলেন শার্শার যুবক

বৈরচুনা সীমান্ত দিয়ে ৬ জনেক পুশ-ইন করেছে বিএসএফ
প্রধান খবর

বৈরচুনা সীমান্ত দিয়ে ৬ জনেক পুশ-ইন করেছে বিএসএফ

ঘরে ঢুকে ছুরিকাঘাত, আ.লীগ নেতার মায়ের মৃত্যু
প্রধান খবর

ঘরে ঢুকে ছুরিকাঘাত, আ.লীগ নেতার মায়ের মৃত্যু

Next Post
সামাজিক জবাবদিহিতা গড়ে তুলতে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

সামাজিক জবাবদিহিতা গড়ে তুলতে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

Discussion about this post

সর্বশেষ সংবাদ

আজিজ হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

আজিজ হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের জন্য ইবি সিআরসির ফল উৎসব

সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের জন্য ইবি সিআরসির ফল উৎসব

অবৈধভাবে পদ্মা নদীর বালু উত্তোলন, ৪ জনকে জেল – জরিমানা

অবৈধভাবে পদ্মা নদীর বালু উত্তোলন, ৪ জনকে জেল – জরিমানা

দেশ পুনর্গঠনের অঙ্গীকার নাহিদের

শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সাথে রউফ চৌধুরীর মতবিনিময় সভা

মালয়েশিয়া গিয়ে লাশ হয়ে ফিরলেন শার্শার যুবক

মালয়েশিয়া গিয়ে লাশ হয়ে ফিরলেন শার্শার যুবক

আর্কাইভ

July 2025
S M T W T F S
 12345
6789101112
13141516171819
20212223242526
2728293031  
« Jun    

প্রকাশক ও সম্পাদকঃ মোঃ আব্দুল বারী
ইমেইলঃ dtbangla@gmail.com

Mobile No- +88 01710862632
ঢাকা অফিসঃ ৩৩ কাকরাইল (২য় তলা)
ভিআইপি রোড, কাকরাইল ঢাকা -১০০০
প্রেসবিজ্ঞপ্তি পাঠানোর ইমেল:
newsdtb@gmail.com
কুষ্টিয়া অফিস: দৈনিক দেশতথ্য
দাদাপুর রোড (মজমপুর)
(কুষ্টিয়া পুলিশ লাইনের সামনে)
মোবাইল:01716831971

Copyright © 2024 dailydeshtottoh All right reserved. Developed by WEBSBD.NET

No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয় খবর
  • স্বদেশ খবর
  • বিদেশি খবর
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • কৃষি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • ধর্ম
  • আইটির খবর
  • লাইফস্টাইল
    • ভ্রমণ তথ্য
  • সম্পাদকীয়
    • মতামত
  • অন্যান্য
    • প্রাপ্ত বয়ষ্কদের পাতা
    • সাহিত্য ও সংষ্কৃতি
    • স্মৃতিচারণ/স্মরণ
    • ফটো গ্যালারী
  • ই-পেপার

Copyright © 2024 dailydeshtottoh All right reserved. Developed by WEBSBD.NET

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In

Add New Playlist