রেলপথে চলাচল নিরাপদ হলেও ট্রেনের ভিতর ও বাহির একেবারেই নিরাপদ নয়। বে-খেয়াল হলে পকেটমার অজ্ঞান পার্টি ছিনতাইকারী আপনার মহা সর্বনাশ ঘটিয়ে দিতে পারে। আবার জীবনও বিপন্ন করে তুলতে পারে।
গড্ডালিকায় ভাসিয়ে মন উদাস করে ট্রেনের জানালার গায়ক কবি কিংবা দার্শনিক হলে ট্রেনে পাথর ছুড়া পার্টির নেশার বলি হতে পারেন। এতে আপনার জীবন যেতে পারে আবার অঙ্গহানীও হতে পারে। ট্রেনের জানালার পাশে যারা বসবেন তারা অবশ্যই সতর্ক থাকবেন।
মোবাইল কিংবা ক্যামেরা দিয়ে রেললাইনের প্রাকৃতিক দৃশ্য তুলতে গেলেও আক্রমণের শিকার হতে পারেন। সুতরাং প্রয়োজন বাধ্য না করলে ট্রেন ভ্রমণে এই কাজটি না করাই উত্তম।
উপরের ছবিটি সাংবাদিক তাহমিন হক ববির ওয়াল থেকে নেওয়া হয়েছে। এই ধরনের অপরাধীরা তার বাবা কিংবা মায়ের কাছ থেকে পাওয়া অন্ধকার নিয়ে জন্মায়। বড় হয়ে ওরা মানুষের অনিষ্ট করতে উন্মত্ত হয়ে উঠে।
ওরা রেললাইনের ধারে কখনো লাঠি কখনো ছুরি চাকু নিয়ে অপেক্ষা করে। সুযোগ পেলেই হাতের অস্ত্র কাজে লাগিয়ে আক্রমণ করে।
এতে কার প্রাণ গেল বা অঙ্গ গেল তাতে ওদের কোন বাধবিচার নেই। রেল পুলিশের কাছে ওদের ধরার জন্য তাগিদ নেই। কোন উপায়ও তাদের নেই।
যেহেতু প্রতিকার নেই সেহেতু ওদের আক্রমণ থেকে নিজে বাঁচুন অন্যকে বাঁচান। হাতে সময় থাকলে এই প্রতবেদনটি শেয়ার করে সচেতন সমাজ গঠনে শরীক হন।
এবি//দৈনিক দেশতথ্য// এপ্রিল ১৯,২০২২//
![প্রিন্ট করুন প্রিন্ট করুন](http://dailydeshtottoh.com/wp-content/plugins/wp-print/images/printer_famfamfam.gif)
Discussion about this post