সুস্থ থাকতে হলে অব্যশই খেতে হবে পুষ্টিকর খাদ্য। একটি ব্যালেন্সড খাদ্যাভ্যাস হৃদরোগ, স্থূলতা, ডায়াবেটিস, ক্যান্সারের ঝুঁকিও প্রতিরোধ করতে পারে। তাছাড়া ঋতু পরিবর্তনের সময়ে ও শীতে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াতে ডায়েটে ডাল, দুধ, ফল, সবজি এবং ফ্যাট অন্তর্ভুক্ত করুন।
উচ্চ ফাইবারযুক্ত খাবার অপরিহার্য করতে হবে। শীতে বেশি করে ফলমূল, শাকসবজি, মটরশুটি খেতে হবে। আর খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন ওটস, বার্লি, ব্রাউন রাইস, কার্বোহাইড্রেট। মানুষের শরীরে প্রায় সময় প্রোটিনের ঘাটতি দেখা দেয়। ফলে নিয়মিত দুধ, ডাল, গোটা শস্য, সয়াবিন, ডিমের সাদা অংশ, মুরগি এবং মাছের মতো প্রোটিন গ্রহণ করতে হবে। যেমন কেক, পেস্ট্রি, প্যাকেটজাত খাবার, ভাজা, গরুর মাংস, ঘি, মাখন পরিমাণ মতো খেতে হবে। ভিটামিনের জন্য উপকারি ফ্যাটও গুরুত্বপূর্ণ। তাই ওয়েট লসের জন্য ফ্যাট সম্পূর্ণ বাদ দেবেন না। অল্প তেল, ঘি, কাঁচা বাদাম, ডিমের কুসুম বেশ ত্বকের জন্য উপকারি।
এছাড়া লবণ কম খেতে হবে। কোমল পানীয় পুরোদমে বাদ দিতে হবে। কোমল পানীয় বাদ দিয়ে ডাবের পানি বা লেবুর শরবত খেতে হবে। নিয়মিত ৪৫ মিনিট হাঁটতে হবে এবং এক ঘন্টা করে সপ্তাহে চার-পাঁচ দিন ব্যায়াম করতে হবে।
দৈনিক দেশতথ্য//এল//
![প্রিন্ট করুন প্রিন্ট করুন](http://dailydeshtottoh.com/wp-content/plugins/wp-print/images/printer_famfamfam.gif)
Discussion about this post