সিলেট অফিস: সিলেট শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী ও বঙ্গবন্ধু প্রকৌশল পরিষদের কেন্দ্রিয় নির্বাহী কমিটির সদস্য খন্দকার নাজমুল ইসলাম সহ সেচ্ছাচারিতা অনিয়ম, ঘুষ বাণিজ্যে জড়িতদের স্থায়ী অপসারণের দাবীতে কন্ট্রাক্টর ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর সিলেটের উদ্যোগে এক বিক্ষোভ সমাবেশ গত ২৫ নভেম্বর সোমবার দুপুরে নগরীর তালতলাস্থ শিক্ষা ভবনে অনুষ্ঠিত হয়।
কন্ট্রাক্টর ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর সিলেটের সভাপতি মোঃ আতাউর রহমানের সভাপতিত্বে এবং প্রচার সম্পাদক জামিল আহমেদ ও কোষাধ্যক্ষ তোফায়েল আহমদ কবির এর যৌথ পরিচালনায় বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া, সিলেট সিটি কর্পোরেশন কন্ট্রাক্টর
ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের সিনিয়র সহ সভাপতি শোয়েবুল হক শোয়েব, সাংগঠনিক সম্পাদক শাকিল আহমদ, শিক্ষা অধিদপ্তর কন্ট্রাক্টর এসোসিয়েশনের সহ সভাপতি মোঃ গিয়াস উদ্দিন সুন্দর, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক ফুরকান আহমেদ, দপ্তর সম্পাদক তারেক আহমদ চৌধুরী, সহ প্রচার সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, সদস্য মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, জয় প্রকাশ কৌরি সজল, কন্ট্রাক্টর তুষার খান। উপস্থিত ছিলেন এসোসিয়েশনের উপদেষ্টা প্রবীণ কন্ট্রাক্টর ফয়েজ খাঁন পিয়ারা, জামাল আহমদ, বিশ্বজিৎ দত্ত, সহ-সভাপতি নুর আহমেদ, সমাজ কল্যাণ সম্পাদক ইকবাল কামাল, সহ কোষাধ্যক্ষ আলেক আহমেদ, সদস্য- মোয়াজ্জেম হোসেন, সাইফুল ইসলাম শামীম, শামীম আহমেদ চৌধুরী। এছাড়াও অসংখ্য কন্ট্রাক্টরবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
সমাবেশে বক্তারা সিলেট শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের সেচ্ছাচারিতা অনিয়ম, ঘুষ বাণিজ্যে জড়িতদের স্থায়ী অপসারণের দাবী জানিয়ে বলেন, আওয়ামী স্বৈরাচারীর দোষরদের প্রতিহত করতে কন্ট্রাক্টর নেতৃবৃন্দ ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন ও প্রতিরোধ গড়ে তোলতে হবে। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরে ঘুষ, অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে যারা ধ্বংস করছে তাদেরকে আইনে আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। বক্তারা বলেন, সিলেট শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী ও বঙ্গবন্ধু প্রকৌশল পরিষদের কেন্দ্রিয় নির্বাহী কমিটির সদস্য খন্দকার নাজমুল ইসলাম সরাসরি আওয়ামীলীগের দোষর। তাকে অপসারণ না করলে অধিদপ্তর ধ্বংস হবে। বক্তারা বলেন, সেচ্ছাচারিতা, অনিয়ম, ঘুষ বাণিজ্যে জড়িতদের অনতি বিলম্বে অপসারণ না করলে কন্ট্রাক্টর ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর সিলেটের নেতৃবৃন্দ কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবে।
প্রিন্ট করুন
Discussion about this post