মসিয়ার রহমান কাজল,বেনাপোল: স্থল বন্দর বেনাপোলে টানা বর্ষন আমদানি পণ্যে শেডে পানি ঢুক পড়ছ।
এতে ব্যবসায়িরা ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে।পানি নিস্কাশন ব্যবস্থপ না থাকায় এসব পণ্য নিয় ঝুকিত রয়েছে স্থল বদর কর্তপক্ষ ও আমদানি কারকরা। বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ৬ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি তরী করেছে পানি অপসারনের জন্য।
বুধবার বেলা সাড় ১১ টার সময় শার্শা উপজলা নির্বাহী অফিসার কাজী নাজিফ হাসান স্থল বন্দরের শেডগুলি পরিদর্শন করে দ্রত পানি অপসারনের ব্যবস্থা নেন। গত কয়কদিন বেনাপোল বন্দর কর্তপক্ষ পানি অপসারন করতে ও পারছিলেন না । যার ফলে শেডের মধ্যেপানি ঢুকে আমদানি পণ্য ডুবে যায়।পরিদর্শন শেষে উপজেলা নির্বাহী অফিসার দ্রুত পানি অপসারনের ব্যবস্থা গ্রহন করেন। তিনি তার উপজেলা প্রশাসন ও বেনাপোল পৌরসভার উদ্যগে স্থল বন্দর বেনাপোলের পানি নিস্কাশন করে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে এনেছেন।
বেনাপোল স্থল বন্দর হ্যান্ডলিং শ্রমিক ইউনিয়ন ৯২৫ এর সাধারন সম্পাদক শহীদ আলী বলেন গত দুই দিন যাবৎ শ্রমিক ইউনিয়ন এবং বদর কর্তপক্ষ মিলে পানি অপসারন এর চেষ্টা চলছে।সেই সাথে উপজেলা প্রশাসন ও বেনাপোলপৌোরসভা যৌথ ভাবে উদ্যেগ নেওয়ায় পানি অপসারন হয়েছে।এবং বন্দরের স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে এসেছে।কাজ চলছে ব্রিজের নীচ দিয়ে পানিদ্রুত চলে যাবে বলে আমরা আশাবাদি।
শার্শা উপজেলা নির্বাহী অফিসার কাজী নাবিল হাসান বলেন, আমি উপজেলা সহকারী ভুমি কমিশনারকে পানি নিস্কাশন এর জন্য স্থল বন্দর দায়িত্ব দিয়েছি।কাজ চলছে আশা রাখি পানি বন্দরের শেড থেকে সবটুকু অপসারন হবে কাজ চলছে।সরজমিন গিয়ে দখলে বুঝতে পারবেন আগে কি অবস্থা ছিল বর্তমান কি অবস্থায় আছে।তবে পানি নিস্কাশন নিয়ে ৬ সদস্যের একটি কমিটি করা হয়েছে। এ কমিটির সভাপতি প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা , বেনাপোল পৌরসভা, সদস্য কাস্টমস কমিশনার বেনাপোল,পরিচালকবেনাপোল স্থল বন্দর, বেনাপোল রেলওয়ের বেনাপোল স্টশন মাস্টার, স্থানীয় গন্যমান্য ব্যাক্তি সভাপতির মনানিত একজন ও নির্বাহী প্রকৌশলী বেনাপোল পৌরসভা।

Discussion about this post