হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকদের নামের পূর্বে ডাক্তার লিখতে না পারা ও হোমিওপ্যাথির নামে হোমিওপ্যাথিক নীতিবিরুদ্ধ নানান ঔষধ বাজার থেকে অপসারণ ও এগুলোর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণে যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে ও সমস্ত সংকট মোকাবেলায় সকল হোমিওপ্যাথিক সংগঠনগুলোকে ঐক্যবদ্ধ ভাবে কাজ করতে হবে। তা না হলে বাংলাদেশের হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা ও চিকিৎসকবৃন্দ নিজেদের আত্মমর্যাদার সংকটে নিপতিত হবেন। এ বিষয়ে বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশরত্ন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরাসরি হস্তক্ষেপ কামনা করেন । ২৫ ফেব্রুয়ারি, শনিবার, রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে হোমিওপ্যাথিক ডক্টরস পয়েন্ট এর বার্ষিক সম্মেলনে এ সমস্ত কথা বলেন বক্তারা।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সাবেক অতিরিক্ত সচিব ডাঃ ফজলুল হক ও বিশেষ অতিথি হিতসেবে বক্তব্য রাখেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সাবেক অতিরিক্ত সচিব ডঃ ফারুক হোসেন ও বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক পরিষদের সম্মানিত কেন্দ্রীয় সহসভাপতি অধ্যাপক ডাক্তার এ কে এম শহিদুল্লাহ।
ডাক্তার মোঃ নাসিরউদ্দিন এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন ঘোষণা করেন সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজের সাবেক সহযোগী অধ্যাপক ডা. মোঃ নজরুল ইসলাম ভূঁইয়া, মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সাভার হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজের প্রভাষক আশরাফুল হক। বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো উপস্থিত ছিলেন হোমিওপ্যাথিক ডক্টরস রাজশাহী বিভাগীয় উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. রকিব উদ্দিন ও হোমিওপ্যাথিক ডক্টরস পয়েন্টের উপদেষ্টা ডাঃ এম এ খালেক।
দিনব্যাপী আয়োজনের দ্বিতীয় অধিবেশনে প্রধান আলোচক হিসেবে আলোচনা করেন বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি ডা. শেখ ফারুক ইলাহী। প্রধান
অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হোমিওপ্যাথিক ডক্টরস পয়েন্টের কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা ডঃ মুহাম্মদ আবুল কাশেম। বিশেষ অতিথি ছিলেন হোমিওপ্যাথি ডক্টরস পয়েন্টের সাংগঠনিক সম্পাদক ডাঃ মোঃ আবুল কালাম আজাদ ও সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের অধ্যক্ষ ডাক্তার অসীম কৃষ্ণ চৌধুরী।
Discussion about this post