চট্টগ্রাম নগরে ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়লেও প্রতিরোধে কোনো পদক্ষেপ নেই প্রশাসনের। সিটি করপোরেশনের মশক নিধন কর্মসূচি কিংবা স্বাস্থ্য বিভাগের মশক জরিপ সব কার্যক্রমই যেন হিমঘরে। এমন অবস্থায় কর্তৃপক্ষের নির্লিপ্ততা ভোগান্তি বাড়াচ্ছে।
জানা গেছে, সর্বশেষ ২০২০ সালে ৪ অক্টোবর মশক জরিপ করে চট্টগ্রামে স্বাস্থ্য বিভাগ। এ প্রক্রিয়া প্রতিবছর চলমান থাকার কথা থাকলেও এ নিয়ে নীরব স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্টরা। তবে তাদের দাবি, বরাদ্দের অভাবে এ কার্যক্রম নিয়মিত পরিচালনা করা যাচ্ছে না।
অন্যদিকে সর্বশেষ গত ২৬ জুলাই ঢাক ঢোল পিটিয়ে বিশেষ মশক নিধন কর্মসূচি উদ্বোধন করেন মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী। কিন্তু উদ্বোধনে যতটা প্রচারণা ছিল সপ্তাহ না পেরুতেই যেন ঘুমিয়ে পড়ে সে কার্যক্রম। ফলে মশার উৎপাতে অতিষ্ঠ নগরবাসী।
সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, চট্টগ্রামে ২৭ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছে। এখন চট্টগ্রামে পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে ৬৪৫ জন। এছাড়া মৃত্যুবরণ করেছে ৫ জন। হাসপাতালে খোলা হয়েছে আলাদা ‘ডেঙ্গু কর্নার’।জেলা সিভিল সার্জন ডা. ইলিয়াছ চৌধুরী বলেন, ডেঙ্গু মোকাবিলায় আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। বিভিন্ন উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে শয্যা প্রস্তুত রাখার পাশাপাশি মেডিক্যাল টিম প্রস্তুত রয়েছে।
তিনি বলেন, আমি যোগদান করার পর এখনও এ কার্যক্রম শুরু হয়নি। যেহেতু এটি দীর্ঘ প্রক্রিয়া, তাই অর্থ-সময় সবকিছুরই প্রয়োজন হয়। ফলে জরিপ কার্যক্রম চালাতে সময় লাগে।
চট্টগ্রাম নগরে ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়লেও প্রতিরোধে কোনো উদ্যোগ নেই প্রশাসনের। সিটি করপোরেশনের মশক নিধন কর্মসূচি কিংবা স্বাস্থ্য বিভাগের মশক জরিপ সব কার্যক্রমই যেন হিমঘরে। এমন অবস্থায় কর্তৃপক্ষের নির্লিপ্ততা ভোগান্তি বাড়াচ্ছে।
জানা গেছে, সর্বশেষ ২০২০ সালে ৪ অক্টোবর মশক জরিপ করে চট্টগ্রামে স্বাস্থ্য বিভাগ। এ প্রক্রিয়া প্রতিবছর চলমান থাকার কথা থাকলেও এ নিয়ে নীরব স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্টরা। তবে তাদের দাবি, বরাদ্দের অভাবে এ কার্যক্রম নিয়মিত পরিচালনা করা যাচ্ছে না।
অন্যদিকে সর্বশেষ গত ২৬ জুলাই ঢাক ঢোল পিটিয়ে বিশেষ মশক নিধন কর্মসূচি উদ্বোধন করেন মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী। কিন্তু উদ্বোধনে যতটা প্রচারণা ছিল সপ্তাহ না পেরুতেই যেন ঘুমিয়ে পড়ে সে কার্যক্রম। ফলে মশার উৎপাতে অতিষ্ঠ নগরবাসী।
সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, চট্টগ্রামে ২৭ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছে। এখন চট্টগ্রামে পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে ৬৪৫ জন। এছাড়া মৃত্যুবরণ করেছে ৫ জন। হাসপাতালে খোলা হয়েছে আলাদা ‘ডেঙ্গু কর্নার’।জেলা সিভিল সার্জন ডা. ইলিয়াছ চৌধুরী বলেন, ডেঙ্গু মোকাবিলায় আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। বিভিন্ন উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে শয্যা প্রস্তুত রাখার পাশাপাশি মেডিক্যাল টিম প্রস্তুত রয়েছে।
তিনি বলেন, আমি যোগদান করার পর এখনও এ কার্যক্রম শুরু হয়নি। যেহেতু এটি দীর্ঘ প্রক্রিয়া, তাই অর্থ-সময় সবকিছুরই প্রয়োজন হয়। ফলে জরিপ কার্যক্রম চালাতে সময় লাগে।
দৈনিক দেশতথ্য //জা//অক্টোবর ০২, ২০২২//

Discussion about this post