হেলাল উদ্দিন, দৌলতপুর (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি ।।কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলায় সারের দাম নিয়ন্ত্রণে নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে।
চলতি খরিফ-২ মৌসুমে ৩২ হাজার ৩শ’ ৫০ হেক্টর জমিতে নানা ধরনের ফসলের আবাদ হচ্ছে। এর মধ্যে প্রায় ২০ হাজার হেক্টর জমিতে আমন ধানের আবাদ হয়েছে।আমন ধান ছাড়াও বিভিন্ন ধরনের সবজি চাষ হচ্ছে। এসকল ফসল চাষে কৃষকদের প্রয়োজনীয় সার সরকার ভর্তুকির মাধ্যমে কৃষকদের মাঝে দিয়ে থাকে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নুরুল ইসলাম জানান, দৌলতপুর উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নে ১৫জন বিসিআইসি ডিলারের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যর এই সব সার বন্টন করা হয়ে থাকে। তিনি আরো জানান চলমান আমন মৌসুমে উপজেলার কৃষকদের মাঝে সরকার নির্ধারিত সারের মূল্যে নিশ্চিত করতে নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি আমরা। ইতিমধ্যেই উপজেলার সকল বিসিআইসি ও বিএডিসি ডিলার ও খুচরা বিক্রেতাদের সাথে মতবিনিময় করে তাদের সকল ধরনের নীতিমালা সম্পর্কে অবহিত করা হয়েছে। এছাড়াও উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের মাধ্যমে সার ডিলারদের দোকান মনিটরিং এবং তাদের উপস্থিতিতে সার বিক্রি সহ ডিলারদের ক্যাশ মেমো দেওয়া নিশ্চিত করা হয়েছে। এছাড়াও অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনার মাধ্যমে তাদের শাস্তির ব্যবস্থা সহ নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে।এই উপজেলায় সারের কোন সংকট নেই দাবি করে এই কর্মকর্তা জানান কৃষকদের সকল প্রকার সহযোগিতা করবে উপজেলা কৃষি অফিস।
আর//দৈনিক দেশতথ্য//২৭ আগষ্ট-২০২২