Print Date & Time : 11 May 2025 Sunday 1:34 am

মির্জাপুরে কথা রাখলেন এমপি, নির্মান করে দিলেন বাঁশের সাঁকো


মীর আনোয়ার হোসেন টুটুল, মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) সংবাদদাতা
কথা রেখেছেন এমপি মহোদয়। বন্যার পানির প্রবল চাপে এলজিইডির অধিনে প্রায় ২০ মিটার একটি পাকা ব্রিজ ভেঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার এক সপ্তাহের মধ্যে টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার মহেড়া ইউনিয়নের কড়াইল-হিলড়া আদাবাড়ি সড়কের হিলড়া আদাবাড়ি নামক স্থানে প্রায় দুই লাখ টাকা ব্যায়ে বাঁশের সাঁকো নির্মান করে দিয়েছেন। দুর্বোগ থেকে বাঁচতে বাঁশের সাঁকো দিয়ে সহজেই চলাচল করতে পেরে এলাকাবাসি এমপির প্রতি কৃতজ্ঞতার কথা জানিয়েছেন।
ব্রিজ ভেঙ্গে যাওয়ার খবর পেয়ে গত (২৪ জুন) ভূমি মন্ত্রনালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও এফবিআইসিসির পরিচালক এবং টাঙ্গাইল জেলা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাট্রিজের সভাপতি খান আহমেদ শুভ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এলাকাবাসির চলাচলের জন্য একটি বাঁশের সাাঁকো নির্মানের জন্য প্রতিশ্রুত দেন। বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পর ঐ স্থানে একটি ৩০ মিটার পাকা ব্রিজ নির্মান করে দিবেন বলে এলাকার জনগনকে আশ^স্ত করেছেন।
আজ রবিবার মহেড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বিভাস সরকার নুপুর জানান, কড়াইল-আদাবাড়ি রোডের হিলড়া আদাবাড়ি নামক স্থানে ২০ মিটার ব্রিজটি গত ৩-৪ বছর ধরে অত্যান্ত ঝুঁকিপুর্ন ছিল। গত (২৩ জুন) পানির স্্েরাতে ব্রিজটির দুই পাশ ভেঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পরে। ফলে বিপাকে পরেন দুই ইউনিয়নবাসি। তিনি বিষয়টি স্থানীয় সাংসদ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার, উপজেরা পরিষদের চেয়ারম্যান এবং উপজেলা প্রকৌশলীকে জানান। এমপি মহোদয় তাৎক্ষনিক ভাবে ঘটনাস্তল পরিদর্শন করে বাঁশের সাঁকো নির্মানের ব্যবস।তা করেন। তিনি এমপির ্রপতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন।
ভূমি মন্ত্রনালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও এফবিআইসিসির পরিচালক এবং টাঙ্গাইল জেলা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাট্রিজের সভাপতি খান আহমেদ শুভ বলেন, বন্যার পানির প্রবল চাপে ব্রিজ ভেঙ্গে যাওয়ার খবর পেয়ে তিনি ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান। সাময়িক ভাবে চলাচলের জন্য প্রায় দুই লাখ টাকা ব্যায়ে একটি বাঁশের সাঁকো নির্মানের প্রতিশ্রুতি দেন। পানি কমে যাওয়ার পর এখানে পাকা ব্রিজ নির্মান করে দেওয়া হবে। প্রতিশ্রুতির এক সপ্তাহের মধ্যে বাঁশের সাঁকো নির্মান করে দিয়েছেন।
এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকৌশলী মো. আরিফুর রহমান বলেন, এমপি মহোদয়ের সহায়তায় জনগনের চলাচলের জন্য আপাতত একটি বাঁশের সাঁকো নির্মান করা হয়েছে। পানি কমে যাওয়ার পর এখানে পুনরায় পাকা ব্রিজ নির্মান করা হবে।