যশোরে হরতালের সমর্থনে সকাল আটটার দিকে দড়াটানা মোড়ে পিকেটিং ও মিছিল বের করলে পুলিশ তাতে বাধা দেয় । অন্যদিকে বেলা বাড়ার সাথে সাথে আওয়ামী লীগ করছে শান্তি মিছিল।
সময় বাড়ার সাথে সাথে শহরে রিকশা ও ইজিবাইক চলাচল বৃদ্ধি পায়। কিছু দোকানপাট বন্ধ থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তা স্বাভাবিক হয়। তবে দূরপাল্লার যানবাহনের সংখ্যা অন্যান্য দিনের তুলনায় কম ছিল। অবশ্য শহরের চিত্র ছিল স্বাভাবিক। রিকশা ও ইজিবাইক চলাচল ছিল স্বাভাবিক।
শহরের চৌরাস্তাসহ বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মত। তারা হরতালের বিপক্ষে খন্ড খন্ড মিছিল করেছে। মোটরসাইকেলেযোগে শহরে শান্তি মিছিল করেছে।শহরের দঁড়াটানা, চৌরাস্তা, জজ কোর্ট মোড়, মনিহার, চারখাম্বারসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, অন্যান্য দিনের মতো যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। কোথাও উল্লেখযোগ্য পিকেটিং এর দৃশ্য চোখে পড়েনি। তবে বেলা ১১ টার পর পরই শহরের রাজপথে নামেন যুবলীগের নেতাকর্মীরা। সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও যুবলীগনেতা আনোয়ার হোসেন বিপুলের নেতৃত্বে যুবলীগের নেতাকর্মীরা চুয়াডাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড থেকে মিছিল বের করেন।
দৈনিক দেশতথ্য//এইচ//