যশোরের ললিতাদাহ গ্রামে বিয়ে বিচ্ছেদের সালিশে আওয়ামী লীগের দু’গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় ইউপি সদস্যস ১২ জন আহত হয়েছেন।
ফেসবুকে একটি ভিডিও আপলোড করাকে ঘিরে দুপুরে উত্তর ললিতাদাহ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশ পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়।
স্থানীয়রা সূত্র জানিয়েছে, হৈবতপুর ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার আব্দুর রহিম উত্তর ললিতাদাহ গ্রামের মোতালেব হোসেনের মেয়ে রুপা ও মাসুদের ছেলে বিল্লালের বিয়ে বিচ্ছেদ নিয়ে সালিশ করেন। সালিশে উভয় পরিবারকে ৫০ হাজার টাকা করে মোট ১ লাখ টাকা জরিমানা করেন। এ সময় মেম্বার আব্দুর রহিম উভয় পক্ষকে সাদা কাগজে স্বাক্ষর করিয়ে নেন। এ নিয়ে গ্রামবাসীর মধ্যে নানা গুঞ্জন শুরু হয়।
পরে ফেসবুকে দেখা যায়-ছেলেও মেয়ের বাবার একটি অভিযোগের ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে। সেই ভিডিওতে মেম্বারের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলেন উভয় পরিবারই। ভিডিওটি উত্তর ললিতাদাহ গ্রামের সাবেক মেম্বার ইব্রাহিম হোসেনের ছেলে সাদ্দাম মির্জা তার নিজস্ব ফেসবুক আইডি থেকে পোস্ট করেন।
সাদ্দাম মির্জা জানান, ‘সত্যি ঘটনা পোস্ট করার পর ইউপি সদস্য রহিম তার ভাই মিলন ও তাদের পোষ্য দলবল নিয়ে আমার উপর হামলা চালায়।
ইউপি সদস্য আব্দুর রহিম জানান, ‘নির্বাচনে পরাজয়ের পর থেকেই সাবেক মেম্বারের ছেলে আমার বিরুদ্ধে ফেসবুকসহ সব সময় এলাকায় বিভিন্ন মিথ্যা ও মনগড়া তথ্য প্রচার করেেআসছে।
দৈনিক দেশতথ্য//এইচ//