গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যাকারী খুলনা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (এডিসি) লাবনী আক্তারের (৩৬) দাফন সম্পন্ন হয়েছে।
বৃহস্পতিবার রাত ১০টা ৪০ মিনিটে মাগুরার শ্রীপুর উপজেলার রালিদহ গ্রামের নিজ বাড়ির পাশে পারিবারিক কবরস্থানে এ পুলিশ কর্মকর্তাকে দাফন সম্পন্ন হয়।
এর আগে বৃহস্পতিবার সকালে একই উপজেলার সারঙ্গদিয়া গ্রামে তার নানাবাড়ি থেকে লাবনীর লাশ উদ্ধার করা হয়। কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে মাগুরা সদরে পুলিশলাইন্স ব্যারাকের চারতলার ছাদে পাওয়া যায় লাবনীর সাবেক দেহরক্ষী কনস্টেবল মাহমুদুলের গুলিবিদ্ধ লাশ।
লাবনীর ছোট ভাই হাসনাতুল আজম প্রিন্স বলেন, ময়নাতদন্ত শেষে লাবনীর মরদেহ প্রথমে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় সারঙ্গদিয়া গ্রামে নেওয়া হয়। সেখানে গোসল শেষে রাত ৮টায় বরালিদহ গ্রামে তার প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। রাত সাড়ে ১০টায় বরালিদহ গ্রামে অনুষ্ঠিত হয় তার দ্বিতীয় জানাজা।
খন্দকার লাবনীর শ্বশুরবাড়ি ফরিদপুর শহরে। তার স্বামী তারেক আবদুল্লাহ বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন সহকারী পরিচালক (এডি)। তিনি ক্যানসারে আক্রান্ত। তিনি চিকিৎসার জন্য ভারতে রয়েছেন।
আত্মহত্যার বিষয়ে লাবনীর বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিকুল আজম গণমাধ্যমকে বলেন, স্বামীর সঙ্গে কলহের জেরে তার মেয়ে ‘আত্মহত্যা’করেছে।
দৈনিক দেশতথ্য//এল//

Discussion about this post