দেশবরেণ্য সাংবাদিক আতাউস সামাদ স্মৃতি পরিষদের স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ১২তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আতাউস সামাদ স্মৃতি পরিষদের আয়োজনে জাতীয় প্রেসক্লাবে আলোচনা ও স্মরণসভা অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন আতাউস সামাদ স্মৃতি পুরস্কার পাওয়া সিনিয়র ফটো সাংবাদিক রফিকুর রহমান।
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন আতাউস সামাদ স্মৃতি পূরস্কারপ্রাপ্ত সিনিয়র ফটো সাংবাদিক রফিকুর রহমান।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, পেশাগতভাবে সাহসী ও সৎ থাকাই হবে আতাউস সামাদের প্রতি প্রকৃত শ্রদ্ধা জানানো।
আজকে স্বৈরাচার মুক্ত বাংলাদেশে আতাউস সামাদ বেঁচে থাকলে সবচেয়ে বেশি খুশি হতেন। তার চিন্তা – চেতনা ছিল অসাধারণ আর তিনি নিজে ছিলেন অতি সাধারণ। আজকের বাংলাদেশে সাংবাদিকতার দীনতা প্রকটভাবে দৃষ্টিগোচর হচ্ছে। বক্তারা প্রশ্ন রাখেন স্বৈরাচার মুক্ত বাংলাদেশে পেশা হিসেবে সাংবাদিকতা কি প্রকৃত স্বাধীনতা ভোগ করছে?
সভায় বক্তব্য রাখেন প্রথম আলোর যুগ্ম সম্পাদক বিশিষ্ট কবি সোহরাব হাসান, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি ও বিএফইউজের সাবেক সভাপতি শওকত মাহমুদ, বিএফইউজের সাবেক সভাপতি ও বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম আবদুল্লাহ, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও জাতীয়তাবাদী সাংবাদিক ফোরামের আহ্বায়ক বিশিষ্ট সাংবাদিক ও খ্যাতিমান ছড়াকার আবু সালেহ, মরহুম আতাউস সামাদের ভ্রাতুষ্পুত্র ইশতিয়াক আজিজ উলফাত, বিএফইউজের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব বাছির জামাল, ডিইউজের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও জাতীয়তাবাদী সাংবাদিক ফোরামের সদস্য সচিব জাহাঙ্গীর আলম প্রধান, বিএফইউজের সহ-সভাপতি এ কে এম মহসিন, বিএফইউজের সহকারী মহাসচিব ডা, সাদেকুল ইসলাম স্বপন, দৈনিক আমার দেশের বার্তা সম্পাদক জাহিদ চৌধুরী প্রমুখ।
সভা পরিচালনা করেন সিনিয়র সাংবাদিক ও কবি শামিমা চৌধুরী।

Discussion about this post